ধর্ম
ইসলামে আইনের শাসন ও সুবিচার
সামাজিক অস্থিরতা আর অবক্ষয় যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এর মূল কারণ হচ্ছে ন্যায়বিচারের অভাব। কেননা দেখা যায় বড় ধরনের অপরাধ করার পরও অপরাধীকে একটি মহল সার্বিক সহযোগিতা করে থাকে।
সামাজিক অস্থিরতা আর অবক্ষয় যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এর মূল কারণ হচ্ছে ন্যায়বিচারের অভাব। কেননা দেখা যায় বড় ধরনের অপরাধ করার পরও অপরাধীকে একটি মহল সার্বিক সহযোগিতা করে থাকে।
অথচ পবিত্র কুরআনের শিক্ষা হচ্ছে-ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে যদি নিজ পিতা-মাতার বিরুদ্ধেও সাক্ষ্য দিতে হয় তা যেন দেওয়া হয়। আর আমরা আজ করছি উলটো, অপরাধী নিজের আত্মীয়স্বজন হলে তাকে কীভাবে রক্ষা করা যায় সেই চেষ্টায় রত হই। আজ যারা সমাজ ও দেশে নানা অপকর্ম করছে তারা তো কোনো না কোনো পরিবারেরই সদস্য।
অপরাধীদের পরিবার যদি প্রথমে সোচ্চার হতো তাহলে অপরাধের মাত্রা এমনিতেই অনেক কমে যেত কিন্তু আমরা তা করছি না। এ জন্যই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইসলাম অত্যধিক গুরুত্বারোপ করেছে। আল্লাহ পাক হচ্ছেন সবচেয়ে বড় ন্যায়বিচারক। ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা যেহেতু আল্লাহরই কাজ, তাই ইসলামি-রাষ্ট্রের প্রধান ও শাসনকার্যে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সবাইকে আল্লাহপাক এ নির্দেশই প্রদান করেন যে, তারা যেন ন্যায়পরায়ণতা, দক্ষতা এবং নিরপেক্ষতার সঙ্গে নিজেদের কর্তব্য পালন করেন।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা বলেন,